দুদক কমিশনার মো. মোজাম্মেল হক খান বলেছেন, সরকারি অর্থ আত্মসাৎ, জমি দখল, চাঁদাবাজি ও কমিশন বাণিজ্যে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) জালে ফাঁসছেন ২০ সংসদ সদস্য (এমপি)।
অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ইতোমধ্যে দুদক মামলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন-দুদকের অনুসন্ধানে থাকা আরো ২০ এমপি আইনের আওতায় আসছে। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব তাদের আইনের আওতায় আনা হবে।
Read More News
আজ বুধবার কুয়েতে গ্রেপ্তার স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য কাজী শহিদ ইসলাম পাপুল ও তার স্ত্রী সেলিনা ইসলামের বিরুদ্ধে অর্থপাচার ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মামলা দায়েরের পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে একথা বলেন তিনি।
মোজাম্মেল বলেন, অনুসন্ধানে থাকা অন্যান্য এমপিদের বিষয়েও আমাদের অনুসন্ধান কার্যক্রম চলমান রয়েছে। সেটিও যথাসময়ে আমরা রেজাল্ট দিতে পারব। আমরা কোনো কাজে থেমে নেই। আমরা মানুষের প্রত্যাশা অনুযায়ী চেষ্টা করি যে, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব তাদেরকে আইনের সম্মুখীন করা হবে। এই ব্যাপারে কোনো বিলম্ব হবে না। শিগগিরই তা করা হবে। তবে টাইম বলা যাবে না।
অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং ১৪৮ কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে শহিদ ইসলাম পাপুল ও তার স্ত্রী সেলিনা ইসলামের সঙ্গে তাদের কন্যা ওয়াফা ইসলাম এবং পাপুলের শ্যালিকা জেসমিন প্রধানের বিরুদ্ধে বুধবার মামলা করেন দুদকের উপ-পরিচালক সালাহউদ্দিন।