‘পূর্বাচল প্রকল্প’ তিনশ’ ফুট সড়কের দু’পাশে গড়ে উঠেছে অবৈধ দোকান, হাটবাজার। খোলামেলা পরিবেশের কারণে অনেকেই ছুটে আসে পূর্বাচলে। তবে, বেপরোয়া গতির মোটর সাইকেল আর প্রাইভেট কারের কারণে প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা।
এছাড়া, অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে চড়া দামে মানহীন খাবার বিক্রি করছে এক শ্রেণীর ব্যবসায়ি। ফাঁকা এই এলাকায় প্রতিদিন ছুটে আসে বিনোদনপ্রিয় অসংখ্য মানুষ। জনসমাগমের সুযোগে পূর্বাচলে গড়ে উঠেছে রেস্তরা, দোকান, হাটবাজার। সেই সঙ্গে চলছে প্রতারণা। স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত বলে বিভিন্ন শাক সবজি, ফলমূল বিক্রি হচ্ছে চড়া দামে। এসবের বেশিরভাগই কারওয়ানবাজার ও আশপাশের বিভিন্ন বাজার থেকে এনে পূর্বাচলে বিক্রি করা হয়।
Read More News
এদিকে তিনশ ফুট সড়কের পাশে স্টেডিয়ামের জন্য নির্ধারিত স্থানে গড়ে উঠেছে বাজার। রয়েছে খাবারের দোকানও। পাশাপাশি খোলা জায়গায় তৈরি হচ্ছে মিষ্টি। রসনা বিলাসের পাশাপাশি এসব মিষ্টি অনেকেই কিনে নিচ্ছেন পরিবারের সদস্যদের জন্য।
টয়লেট ও ড্রেনের পাশে ঘাম ঝরা দেহে খোলা হাতে কারিগররা তৈরি করছেন মিষ্টি। পাশে কিলবিল করছে ড্রেনের কিট। মশা-মাছির অবাধ বিচরণ সেখানে স্বাভাবিক ব্যাপার।
এদিকে, ফাঁকা রাস্তায় বেপরোয়া গতিতে গাড়ী ও মোটর সাইকেল চালানোর কারণে প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা।
উল্লেখ্য, ১৯৯৫ সালে শুরু হওয়া পূর্বাচল প্রকল্প পূর্ণাঙ্গ রুপ পাওয়ার কথা ছিল ২০১৩ সালের মধ্যে। তবে, বিভিন্ন জটিলতার কারণে সময় বাড়ানো হয়েছে ২০১৮ সালের জুন পর্যন্ত।